প্রশ্নঃ আমার বাপ-চাচার মধ্যে পূর্বের যৌথ সাংসারিক কিছু লেনদেনের
বিষয়ে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। আমার ঐ মেঝ চাচা গত ১৮.০৫.২০১৪ ইঃ তারিখে
আইনজীবীর মাধ্যমে একটি এই মর্মে লিগ্যাল (উকিল) নোটিশ দেয় যে, স্থানীয়
সালিশকারগণের বৈঠক আমার বাবার কাছ থেকে নোটিশদাতা আমার চাচা ৪৫ লক্ষ টাকা
পাইবে এবং আমার বাবা ঐ সালিশকারদের সম্মূখে পাওনা টাকার বিপরীতে আমার
চাচাকে ৪৫ লক্ষ টাকার একখানা লিখিত ও স্বাক্ষরকৃত চেক প্রদান করেন। কিন্তু
আমার চাচা আমার বাবার এ্যাকাউন্টে ঐ চেকখানা জমা দিয়ে অপর্যাপ্ত তহবীলের
কারণে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চেকটি ডিজঅনার শ্লিপসহ ফেরত দেয়।
উক্ত টাকা পরিশোধ করতে এবং পরিশোধ না করিলে মামলা করার কথা বলা হয়। এর পরে আমার চাচা এখন আমার বাবার বিরুদ্ধে ১৮৮১ সালের এন.আই.এ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় মামালা দায়ের করেন। অথচ আমার বাবা আমার চাচাকে কোন দিন কোন চেক প্রদান দেননি বা আমার বাবার কাছ থেকে চাচা কোন টাকাই পাইবে না। আমাদের ধারণা, আমার বাবার পুরাতন ও অব্যবহৃত ঐ এ্যাকাউন্টের কথিত চেকখানা অলিখিত ও বাবার স্বাক্ষর বিহীন অবস্থায় অনেক আগেই হয়তো চুরি করে আমার চাচা সংগ্রহ করে রেখেছিলেন। এখন নিশ্চই সেই চেকটিতে ইচ্ছাকৃত টাকার অংক বসিয়ে বাবার সাক্ষর জাল করে ব্যাংক থেকে চেক ডিজঅনার করিয়ে মামলাটি দায়ের করেছে। উল্লেখ্য, ব্যাংক এর কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জানতে পারি চেকটি ১৯৯৮ সালের ইস্যুকৃত। অথচ ২০০৪ সাল থেকে আমার বাবার নামীয় জনতা ব্যাংকে কম্পিটারাইজড এ্যাকাউন্টেই টাকা লেনদেন করেন। এখন আমার বাবার করণীয়? চাচার দায়েরকৃত মিথ্যা, বানোয়াট ও জালিয়াতকৃত চেকের মামলাটি থেকে বাচাঁর উপায় কী?
পরামর্শঃ- আপনার বাবাকে আপনার চাচার আইনজীবী উকিল (লিগ্যাল) নোটিশ দেওয়ার পর পরই ঐ উকিল নোটিশের উপযুক্ত জবাব দেওয়া ও থানায় জিডি করা এবং বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ফৌঃ কাঃ বিধি আইনের ৯৮ ধারা মতে ঐ চেক উদ্ধারের মামলা করা উচিত ছিল।
কিন্তু এখন যেহেতু মামলা হয়েই গেছে, উকিল নোটিশের জবাব দেওয়ার সুযোগ নেই এবং কোন জিডি অথবা চেক উদ্ধারের মামলায় কোন ফল দেবে না! সত্যিই যদি ঐ চেকখানার স্বাক্ষর জাল (আপনার পিতার না হয়) তবে আপনার পিতা বাদী হয়ে বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে আপনার চাচার বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারার মামলা করবেন।
আপনার চাচার দায়েরকৃত চেক ডিজঅনারের মামলায় (ধারা জামিনযোগ্য) আপনার পিতা জামিন নেবেন এবং মামলাটি বিচার নিষ্পত্তির জন্য বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বদলী হলে, বিজ্ঞ জজ এন.আই.এ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় অভিযোগ গঠন করার পূর্বেই আপনার পিতা তার দায়েরকৃত জালিয়াতি মামলার কপি এই চেকের মামলায় দাখিল করে বিজ্ঞ জজ'এর নিকট উভয় মামলা সংযুক্তি করার প্রার্থনা সহ একই সাথে মামলার বিচার কার্যক্রম চলার আবেদন করবেন।
সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞ জজ যদি আপনার পিতার আবেদন মতে মামলা সংযুক্তির আদেশ দেন। চেকের মামলায় অভিযোগ গঠনকালেই আপনার পিতার চেকের স্বাক্ষর স্বনাক্ত করণে আবেদন করলে, বিজ্ঞ বিচারক জাল স্বাক্ষর স্বনাক্ত করণের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা প্রতিষ্টানকে দায়িত্ব দিতে পারেন। যদি চেকের স্বাক্ষর জাল প্রমাণিত হয়, মামলা দু'টিতেই আপনার চাচা (দঃবিধির ২১১/৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারায়) ফেসে যাবে এবং জেল-জরিমানায় দন্ডিত হবে॥
উক্ত টাকা পরিশোধ করতে এবং পরিশোধ না করিলে মামলা করার কথা বলা হয়। এর পরে আমার চাচা এখন আমার বাবার বিরুদ্ধে ১৮৮১ সালের এন.আই.এ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় মামালা দায়ের করেন। অথচ আমার বাবা আমার চাচাকে কোন দিন কোন চেক প্রদান দেননি বা আমার বাবার কাছ থেকে চাচা কোন টাকাই পাইবে না। আমাদের ধারণা, আমার বাবার পুরাতন ও অব্যবহৃত ঐ এ্যাকাউন্টের কথিত চেকখানা অলিখিত ও বাবার স্বাক্ষর বিহীন অবস্থায় অনেক আগেই হয়তো চুরি করে আমার চাচা সংগ্রহ করে রেখেছিলেন। এখন নিশ্চই সেই চেকটিতে ইচ্ছাকৃত টাকার অংক বসিয়ে বাবার সাক্ষর জাল করে ব্যাংক থেকে চেক ডিজঅনার করিয়ে মামলাটি দায়ের করেছে। উল্লেখ্য, ব্যাংক এর কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জানতে পারি চেকটি ১৯৯৮ সালের ইস্যুকৃত। অথচ ২০০৪ সাল থেকে আমার বাবার নামীয় জনতা ব্যাংকে কম্পিটারাইজড এ্যাকাউন্টেই টাকা লেনদেন করেন। এখন আমার বাবার করণীয়? চাচার দায়েরকৃত মিথ্যা, বানোয়াট ও জালিয়াতকৃত চেকের মামলাটি থেকে বাচাঁর উপায় কী?
পরামর্শঃ- আপনার বাবাকে আপনার চাচার আইনজীবী উকিল (লিগ্যাল) নোটিশ দেওয়ার পর পরই ঐ উকিল নোটিশের উপযুক্ত জবাব দেওয়া ও থানায় জিডি করা এবং বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ফৌঃ কাঃ বিধি আইনের ৯৮ ধারা মতে ঐ চেক উদ্ধারের মামলা করা উচিত ছিল।
কিন্তু এখন যেহেতু মামলা হয়েই গেছে, উকিল নোটিশের জবাব দেওয়ার সুযোগ নেই এবং কোন জিডি অথবা চেক উদ্ধারের মামলায় কোন ফল দেবে না! সত্যিই যদি ঐ চেকখানার স্বাক্ষর জাল (আপনার পিতার না হয়) তবে আপনার পিতা বাদী হয়ে বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে আপনার চাচার বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারার মামলা করবেন।
আপনার চাচার দায়েরকৃত চেক ডিজঅনারের মামলায় (ধারা জামিনযোগ্য) আপনার পিতা জামিন নেবেন এবং মামলাটি বিচার নিষ্পত্তির জন্য বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বদলী হলে, বিজ্ঞ জজ এন.আই.এ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় অভিযোগ গঠন করার পূর্বেই আপনার পিতা তার দায়েরকৃত জালিয়াতি মামলার কপি এই চেকের মামলায় দাখিল করে বিজ্ঞ জজ'এর নিকট উভয় মামলা সংযুক্তি করার প্রার্থনা সহ একই সাথে মামলার বিচার কার্যক্রম চলার আবেদন করবেন।
সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞ জজ যদি আপনার পিতার আবেদন মতে মামলা সংযুক্তির আদেশ দেন। চেকের মামলায় অভিযোগ গঠনকালেই আপনার পিতার চেকের স্বাক্ষর স্বনাক্ত করণে আবেদন করলে, বিজ্ঞ বিচারক জাল স্বাক্ষর স্বনাক্ত করণের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা প্রতিষ্টানকে দায়িত্ব দিতে পারেন। যদি চেকের স্বাক্ষর জাল প্রমাণিত হয়, মামলা দু'টিতেই আপনার চাচা (দঃবিধির ২১১/৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারায়) ফেসে যাবে এবং জেল-জরিমানায় দন্ডিত হবে॥
এই বিষয়ে আর কোন পরামর্শের জন্য ফোন করুন এই নম্বরে- 01677-125666
আমি জামানত হিসাবে আমার দোকান বন্দক রেখে পপিএনজিওথেকেঋননিয়া,, তার পর ও তারা আমাকে জোর পুর্বক ব্যাংক হিসাবখুলাইছে তার পর তারা আমার কাছ থেকে ফাকা চেকজামানত হিসাবে নিছে এটা কি বৈধনাঅবৈধ
উত্তরমুছুনআমি জামানত হিসাবে আমার দোকান বন্দক রেখে পপিএনজিওথেকেঋননিয়া,, তার পর ও তারা আমাকে জোর পুর্বক ব্যাংক হিসাবখুলাইছে তার পর তারা আমার কাছ থেকে ফাকা চেকজামানত হিসাবে নিছে এটা কি বৈধনাঅবৈধ
উত্তরমুছুনchakrir songbad
উত্তরমুছুনআমি কোন ব্যাক্তিকে ব্লাংক চেক দিলাম এবং তারপর আমার মনে হল যে ,ওই ব্যাক্তি আমার সাথে প্রতারনা করতে পারে ৷ এবার আমি চেক হারানো মর্মে থানায় জিডি করে ব্যাংকে পেমেন্ট স্টপ করলাম এবং সর্বশেষ আমি পত্রিকায় চেক হারানো মর্মে বিজ্ঞপ্তি ও দিলাম ৷ আমার প্রশ্ন হচ্ছে , সেক্ষেত্রে আমি যাকে চেকটি দিয়েছি সে কি চেকটি কি ডিসঅনার করতে পারবে ? আর ডিসঅনার করে উকিল নোটিশ পাঠালে আমি কি করতে পারি ?
উত্তরমুছুনভাই আমি এর ভুক্তভোগী, কি করবো বুঝতেছি না।আমাকে ব্লাকমেইল করতেছে, কি যে করি??
মুছুন